- 5 Gastrological Drugs That Together Sold ৳2,392 Crore in a Year – Find Out How
- বাংলাদেশে স্ক্যাবিস (scabies) প্রাদুর্ভাব: জেনে নিন প্রতিরোধের ৩টি উপায়
- Oral Placement Therapy (ওরাল প্লেসমেন্ট থেরাপি) কী?
- How to Choose the Right Online Doctor Consultations Platform?
- Top 10 Medicine Company In Bangladesh 2025
- শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন? এই ৯ খাবার দুধ বাড়ায়! আপনার ভুল খাওয়ায় ক্ষতি শিশুর।
- গরম কেন লাগে? শরীরের ভেতরের বিজ্ঞান জানুন সহজ ভাষায়
- জিকা ভাইরাস শনাক্ত! গর্ভবতী নারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি, কী করবেন এখন?
Author: antu
ফোনে কথা বলার থেকে বর্তমানে নিজেদের মনোরঞ্জনের উদ্দেশ্যেই মানুষ মোবাইল ব্যবহার করেন বেশি। মোবাইলের প্রতি আসক্তি এখন শুধু বড়দের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, শিশুরাও এখন ফোন ছাড়া খায় না, ঘুমায় না এমনকি খেলাধুলাও এখন ফোনক্রেন্দ্রিক হয়ে গেছে। অর্থাৎ ছোট-বড় সবাই এখন ফোনে আসক্ত। আর এ কারণে অনেকে তো ফোন ছাড়া এক মুহূর্ত কাটানোর কথাও ভাবতে পারেন না। তাই তো বাথরুমে বা টয়লেটেও ফোন নিয়ে ঢুকে দীর্ঘক্ষণ কাটান। এই অভ্যাস যাদের মধ্যে আছে, তারা এখনই সতর্ক হয়ে যান। না হলে কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারেন। এর কারণ হলো বাথরুম বা টয়লেট জীবাণুর আতুরঘর। সে সঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাথরুমে বসে মোবাইল ব্যবহার করা…
চিকিৎসার ভাষায় যদি কাউকে রাতের বেলায় বারবার ঘুম থেকে উঠতে হয় এটিকে নকটারিয়া বলে। নকটারিয়ার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, রাতে ঘুম ভেঙে অন্তত দুই বার প্রস্রাব করার জন্য যদি কাউকে উঠতে হয়, তাহলে তিনি এ রোগে আক্রান্ত।যুক্তরাজ্য ভিত্তিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল কন্টিনেন্স সোসাইটির তথ্য অনুযায়ী এই সমস্যার কারণে ঘুম এবং জীবনযাপন-দুটোতেই বিঘ্ন তৈরি হয়। বয়স্ক মানুষের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এক হিসাব অনুযায়ী, ৭০ বছরের বেশি বয়সী প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে তিন জনই এই সমস্যায় ভোগেন। নকটারিয়ার কারণ: দুটি কারণে নকটারিয়া দেখা দিতে পারে। একটি হচ্ছে মূত্রথলির ধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়া এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে মূত্র উৎপাদন বেড়ে যাওয়া।…
বয়স বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে বলিরেখা। তবে প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে বয়সের এই ধরনের ছাপ ধীর করা যায়। এর জন্য আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না। রান্নায় ঘরেই রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা দিয়ে ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। ত্বকবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে বয়সের ছাপ ধীর করার কয়েকটি পন্থা জানানো হলো। ডিম ও লেবুর রস বয়সের সঙ্গে ত্বক ঝুলে যাওয়া ও দাগ পড়ার সমস্যা দেখা দিলে ডিম ও লেবুর প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। একটা ডিম ভেঙে তার সাদা অংশ ও লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। তুলার বলের সাহায্যে প্যাকটা ত্বকে মেখে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে এলে…
ছোটবেলা থেকে আস্তে আস্তে আমাদের মধ্যে নিজের অজান্তে অনেক বদভ্যাস গড়ে ওঠে, সব সময় যা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখি না। তবে এসব অভ্যাস বিয়ের পরও চালিয়ে গেলে বিপদ। এতে সঙ্গীর সঙ্গে আপনার বোঝাপড়ায় ঝামেলা তৈরি হবে। অস্বাস্থ্যকর এসব অভ্যাস অনেক সময় বিচ্ছেদের কারণও হয়ে ওঠে। চলুন জেনে নিই তেমন কিছু অভ্যাস। বিয়ের আগে যখন বাসায় ফিরতেন, তখন দরজা খোলার পরই হয়তো সোজা নিজের ঘরে চলে যেতেন। কিন্তু এখন সেটা চালিয়ে যাওয়া ঠিক হবে না। বিয়ের পর বাসার দরজা যদি আপনার স্ত্রী খুলে দেন, তাহলে তাঁকে কুশলাদি জিজ্ঞাসা করুন। দরজা খোলার পরই একটা মিষ্টিহাসি দিয়ে তাঁকে জড়িয়েও ধরতে পারেন। এতে নিজেদের…
বায়ুদূষণের সঙ্গে সঙ্গে ফুসফুসের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। এ কারণে কীভাবে ফুসফুসের সমস্যা বা ক্যান্সার থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায় তা অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন। দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসই ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে পারে। ফুসফুসকে ভালো রাখতে অবশ্যই নিজের জীবনযাত্রায় সঠিক বদল আনতে হবে । ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে ধূমপান ছাড়তে হবে। বাড়ির পরিবেশের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। দূষিত পরিবেশে বেশিক্ষণ থাকা ঠিক নয়।বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাণ ধারণের জন্য বাতাস চাই, আর প্রাণ ভরে বাতাস নিতে চাই সুস্থ ফুসফুস। ফুসফুস সুস্থ রাখতে কিছু অভ্যাস গড়ে তোলা প্রয়োজন। আর কিছু অভ্যাস ত্যাগ করাও আবশ্যক— ১. ধূমপান ছেড়ে দিন: কেবল নিজের জন্যই নয়, ধূমপানের অভ্যাস…
মুখের ত্বকের যেমন পরিচর্চা প্রয়োজন তেমন মুখের সবচেয়ে কোমল অংশ ঠোঁটের যত্নেও বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। ঠোঁট শুধু শীতে ফাটবে এমনটা ভাবার কোনো অবকাশ নেই। গ্রীষ্ম, বর্ষা বা বছরের যে কোনো সময়ে বিভিন্ন কারণে ঠোঁট শুষ্ক হতে পারে। অনেকের আবার সারা বছর ধরেই শুষ্ক ঠোঁট থাকে। স্ক্রাব করতে পারেনপ্রাকৃতিকভাবে ঠোঁট স্ক্রাব করলে বাড়িতেই করতে পারেন। প্রথমে ঠোঁট এক্সফোলিয়েট করুন। তাতে ত্বকের মৃত কোষগুলোর অপসারণ করতে সহায়তা করে। চিনি, মধু, ও অল্প পরিমাণ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। সব প্রসাধনী ব্যবহার করবেন নাশুষ্ক ঠোঁটের জন্য ঠোঁটের ত্বকে লিপ বাম ও তেল ব্যবহার করলে কিছুটা স্বস্তি পেতে পারেন। লিপ…
আমাদের উচ্চতা হিউম্যান গ্রোথ হরমোন (এইচজিএইচ) নামে একটি হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। অনেকেই ভাবেন আর একটু উচ্চতা বাড়াতে পারলে কত ভালোই না হতো! উচ্চতা বাড়াতে ব্যায়াম বা ওষুধের চেয়েও কাজে দেয় খাবার। প্রাকৃতিকভাবে উচ্চতা বাড়াতে সহায়ক খাবারগুলো নিয়মিত খান, আর ম্যাজিক দেখুন। জানতে চান কোন পুষ্টিকর খাবার কীভাবে আপনাকে উচ্চতা বাড়াতে সহায়তা করে? খাবারগুলো হচ্ছে: দুগ্ধজাত খাবার ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিনসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে দুধে।পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে উচ্চতা বাড়াতে নিয়মিত দুধ, আইসক্রিম, দই, ক্রিম এবং পনির রাখুন খাবারের তালিকায়। ডিম-মুরগি ডিম এবং মুরগি হচ্ছে প্রোটিন এবং ভিটামিন বি১২ এর মতো অনেক পুষ্টির পাওয়ার হাউস। উচ্চতা বাড়াতে…
শরীরের এক বা একাধিক মাংসপেশি অনেকক্ষণ ধরে ব্যবহৃত হলে। * ব্যায়াম, খেলাধূলা বা যে কোনো শারীরিক কসরতের আগে ওয়ার্মআপ বা শরীর গরম না করলে। * ব্যায়াম, খেলাধূলা বা যে কোনো শারীরিক কসরতের পরও কুলআপ বা শরীর ঠান্ডা না করলে। * পেশি ক্লান্ত থাকা অবস্থায় আকস্মিক নড়াচড়া করলে। মাংসপেশিতে টান পড়া বা শরীরের কোন অংশ মচকানো বেশ সাধারণ একটি সমস্যা। যাকে বিশেষজ্ঞের ভাষায় মাসল পুল, মাসল সোরনেস, স্ট্রেইন, স্প্রেইন, ক্র্যাম্প, স্প্যাজম ইত্যাদি বলা হয়ে থাকে। মাংস পেশিতে টান বা মাসল পুল কেন হয়, কাদের হয়? মাংসপেশিতে অতিরিক্ত টান খেলে বা টিস্যু ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে এমনটা হয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন ফিজিওথেরাপিস্ট ডা. রেজওয়ানা সুলতানা।…
সঠিক রোগনির্ণয় ও দ্রুত চিকিৎসায় নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু সাত দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। দেশে প্রতিবছর পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় এক লাখ শিশু মারা যায়। এর মধ্যে ২৪ হাজারের (২৪ শতাংশ) মৃত্যু হয় শুধু নিউমোনিয়ার কারণে। সারা পৃথিবীতে এই হার ১৪ শতাংশ। তাই শিশুদের নিউমোনিয়া সম্পর্কে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে। সবার মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ১২ নভেম্বর বিশ্ব নিউমোনিয়া দিবস পালিত হয়। নিউমোনিয়া ফুসফুসের সংক্রমণ। ফুসফুস হচ্ছে একটি উল্টানো ‘গাছ’, যা শাখাপ্রশাখায় বিভাজিত হয়ে পাতায় শেষ হয়। পাতার অংশকে বলে অ্যালভিওলাই। এই অ্যালভিওলাই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হলে শিশু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়। লক্ষণ নিউমোনিয়া হলে শিশুর জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট…
শীত এলেই অনেকে কাশিতে আক্রান্ত হন। কাশির সঙ্গে কফ বের হয় খুবই কম, হয় না বললেই চলে। তবে এ সময়ের কাশি বেশ বিরক্তির উদ্রেক করে। কাশির কারণে ঘুমানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। গলার মধ্যে অস্বস্তি লাগে। কাশতে কাশতে গলায় ব্যথা হয়ে যায়। বাতাসে হিমেল পরশ নিয়ে আসি আসি করছে শীত। কিন্তু শীত পুরোপুরি আসার আগেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে শীতের কিছু সমস্যা। এই সময় অনেকেই অ্যালার্জি, সর্দি–হাঁচিজনিত সমস্যায় ভোগেন। তবে যে সমস্যাটি আসলেই বেশি ভোগায়, তা হচ্ছে শুকনা কাশি। শীতের শুরুতেই জলীয় বাষ্প কমার কারণে বাতাস হয়ে পড়ে শুষ্ক, বাতাসে ধুলাবালুর পরিমাণ যায় বেড়ে। সেইসঙ্গে কিছু ভাইরাস শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ ঘটায়। শীতের শুকনো…