Author: antu

পরিবেশগত স্বাস্থ্য সমস্যার বিশ্লেষণ নিচে বর্ণনা করা হলোঃ আমরা বরাবরই জানি যে আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তা নিয়ে গড়ে ওঠে পরিবেশ। গাছ-পালা, পশু-পাখি, খাল-বিল, নদী-নালা, আকাশ, মাটি, বাতাস সবই এই পরিবেশের অংশ। কিন্তু এই চারপাশের পরিবেশ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ আর তা আমাদের স্বাস্থ্যের উপরে ঠিক কতটা প্রভাব ফেলে সে সম্পর্কে আমাদের ধারনা অনেক সামান্য। এইখানেই চলে আসে পরিবেশগত স্বাস্থ্যের কথা। পরিবেশগত স্বাস্থ্য জনস্বাস্থ্যের একটি শাখা যা মানব স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের মধ্যে সম্পর্ক নিরীক্ষণ করে, আর প্রাকৃতিক এবং মানব-সৃষ্ট কারণসমূহ পরিবেশের সাথে মানুষের সুস্থতার উপর কি প্রভাব ফেলে তা পরীক্ষা করে। পরিবেশগত স্বাস্থ্যের ভূমিকা ও গুরুত্ব পরিবেশগত স্বাস্থ্য গবেষণার ভূমিকা…

Read More

ডেঙ্গু দিন দিন আক্রমণাত্মক হচ্ছে, দেখা দিচ্ছে নানা জটিলতা।বিশেষজ্ঞদের দেয়া তথ্যানুযায়ী ডেঙ্গু হচ্ছে ফ্লাভিভাইরাস গোত্রের একটি ভাইরাস, যা এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। ডেঙ্গু ভাইরাসের মোট চার প্রকার বা চার রকম সেরোটাইপ রয়েছে। এগুলোর একটিতে সংক্রমিত হলে সেটির বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরোধক্ষমতা জন্মালেও অন্য সেরোটাইপগুলো দিয়ে পুনরায় সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।বিশেষজ্ঞদের মতে চার প্রকার সেরোটাইপের ভেতর ২ আর ৩ নম্বর মস্তিষ্কের প্রদাহের জন্য বেশি দায়ী বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমণের সাধারনত কয়েকটি ধাপ আছে। কারও কারও ক্ষেত্রে সামান্য ঠান্ডা জ্বরেই এটি সেরে যায়, আবার কারও কারও ক্ষেত্রে এটি মারাত্মক রক্তপাত বা অন্যান্য অঙ্গের জটিলতার মতো প্রাণসংহারক পরিস্থিতি তৈরি করে। ডেঙ্গুজনিত মস্তিষ্কের…

Read More

ডায়াবেটিস এক ধরনের মেটাবলিক ডিজঅর্ডার।আমরা সারা দিন যেসব খাবার খাই তা পরিপাকের পর অধিকাংশই গ্লুকোজ হিসেবে রক্তে মিশে যায়।আমাদের শরীরের অগ্ন্যাশয়ের প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন নামক যে  হরমোন নিসৃত হয়, তা আমাদের শরীরের কোষগুলোকে নির্দেশ দেয় রক্ত থেকে চিনি বা গ্লুকোজ  গ্রহণ করার জন্যে। এই চিনি বা গ্লুকোজ কাজ করে শরীরের জ্বালানি বা শক্তি হিসেবে।শরীরে যখন ইনসুলিন একেবারেই নষ্ট হয়ে যায় অথবা ইনসুলিন তৈরি হতে পারে না কিম্বা এটা ঠিক মতো কাজ না করে তখনই রক্তের মধ্যে চিনি জমতে শুরু করে এ অবস্থাকেই  বলা হয় ডায়াবেটিস এর পুরো নাম ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস।।বাংলায় একে বহুমূত্র রোগও বলা হয়। ডায়াবেটিসে আজীবনের অসংক্রামক রোগ ।বিশেষজ্ঞদের…

Read More

শরীরে যে কোনও কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধিকেই বলা হয় টিউমার। ব্রেন টিউমার হল মস্তিষ্কের কোনও কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এই টিউমার শুধু মস্তিষ্কেও হতে পারে আবার শরীরের অন্য অংশে তৈরি হয়ে মস্তিষ্কে ছড়াতে পারে। ব্রেন টিউমারের কয়েকটি ধরন আছে। ব্রেন টিউমার সাধারণত দুই ধরনের হয়। ১.ক্যান্সারযুক্ত অর্থাৎ ম্যালিগন্যান্ট ২.ক্যান্সারহীন বা বিনাইন ব্রেন টিউমারের লক্ষণ: টিউমারটি কোথায় হয়েছে, স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত করেছে কি না ইত্যাদি বিষয়গুলির উপর নির্ভর করে দেখা দেয় উপসর্গ। তাই সামান্য কিছু লক্ষণ দেখলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এজন্য জেনে রাখা ভালো ব্রেন টিউমারের উপসর্গ কী কী। যদিও ব্রেন টিউমারের লক্ষণ কেমন হবে বিষয়টি রোগীভেদে বদলে যায়।সাধারণ কিছু উপসর্গগুলো হলো: ব্রেন…

Read More