- 5 Gastrological Drugs That Together Sold ৳2,392 Crore in a Year – Find Out How
- বাংলাদেশে স্ক্যাবিস (scabies) প্রাদুর্ভাব: জেনে নিন প্রতিরোধের ৩টি উপায়
- Oral Placement Therapy (ওরাল প্লেসমেন্ট থেরাপি) কী?
- How to Choose the Right Online Doctor Consultations Platform?
- Top 10 Medicine Company In Bangladesh 2025
- শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন? এই ৯ খাবার দুধ বাড়ায়! আপনার ভুল খাওয়ায় ক্ষতি শিশুর।
- গরম কেন লাগে? শরীরের ভেতরের বিজ্ঞান জানুন সহজ ভাষায়
- জিকা ভাইরাস শনাক্ত! গর্ভবতী নারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি, কী করবেন এখন?
Author: antu
শীতের সময়ে শিশুর শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বাড়ে। নিউমোনিয়া একটি মারাত্মক রোগ। এ রোগ হতে পারে যে কোনো বয়সেই। তবে শিশুদের বেশি হয়। তবে নিউমোনিয়ার কারণে কখনও শিশুর জীবন সংকটাপন্ন হয়ে উঠতে পারে। সাধারণত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যেই নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেশি থাকে। নিউমোনিয়া হলে শিশুর ফুসফুস মারাত্মক সংক্রমণের শিকার হয়। নিউমোনিয়া কী? ফুসফুসের এক ধরনের ইনফেকশনের নাম নিউমোনিয়া। এটি সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহের জন্য হয়ে থাকে, যা ইংরেজিতে বলা হয় রেসপাইরেটরি ট্রাক্ট ইনফেকশন (Respiratory tract Infection)। এই প্রদাহ যখন জীবাণুঘটিত বা সংক্রমণজনিত হয়ে রোগ তৈরি হয়, তখন এটিকে নিউমোনিয়া বলে। দেশে প্রতিবছর পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় এক…
শীতে শিশুদের নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। ঠান্ডা মৌসুমে ঘরের অ্যালার্জেন, শুষ্ক বাতাস ও ভাইরাস সংক্রমণে সর্দি জমে সহজেই নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।সমস্যা হলো, শিশুরা নিজে নিজে নাক পরিষ্কার করতে পারে না। অস্বস্তি বোধ করায় কান্নাকাটি শুরু করে দেয় ও বিরক্ত করে। শীত বা মৌসুম পরিবর্তনের সময়টাতে ছোট শিশু, বিশেষত এক বছর বয়সীরা হঠাৎ ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ হওয়া, নাক দিয়ে পানি পড়া, সর্দি জমে থাকার মতো সমস্যার শিকার হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এসব উপসর্গ ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এ ধরনের সংক্রমণ অল্পবয়সী শিশুদের বছরে প্রায় ছয় থেকে আটবার দেখা দেয়। এমনকি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ…
ধরুন হঠাৎ পেট ব্যথায় কাবু হয়ে গেলেন, কিন্তু বুঝতে পারছেন না কোন ডাক্তারের কাছে গেলে সঠিক পরামর্শ পাওয়া যাবে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা প্রায়ই পড়ি। যেহেতু শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের রোগের জন্য বিভিন্ন ডিগ্রি নেওয়া ডাক্তার আছেন, সেহেতু বিষয়টি নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক। চিকিৎসা সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে শুরুতেই ভাবতে হবে যে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ডাক্তার খুঁজছেন নাকি বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য খুঁজছেন। যদি হঠাৎ করে প্রচণ্ড পেট ব্যথা, বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, জ্বরের সঙ্গে খিঁচুনি, হঠাৎ জ্ঞান হারানো, কোনও অঙ্গ অবশ হয়ে পড়া, প্রচুর বমি বা ডায়রিয়া, আঘাত পাওয়া বা শরীরের হাড় ভাঙা, বমি, বিষক্রিয়া ইত্যাদি হয়, তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে হবে শুরুতেই।…
রাতে খাবার খাওয়ার কারণে নানা ধরনের শারীরিক অসুস্থতা তৈরি হতে পারে। কিন্তু রাত কয়টা পর্যন্ত খাবার খাওয়া যাবে? সম্প্রতি এক গবেষণার আলোকে গবেষকরা বলছেন, রাত নয় বরং সন্ধ্যা ৭টার আগেই সবধরনের খাবার খাওয়া শেষ করতে হবে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। রাতে দেরি করে খাওয়ার ফলে কী এমন হবে? অনেকেই রাতে দেরি করে খাওয়ায় যে ক্ষতি হয়, তা জানেন। কিন্তু তার পরও নানা কারণে দেরি করে খান। স্বাস্থ্যগত ক্ষতির বিষয়টি উপেক্ষা করেন। যদিও কী কী ক্ষতি হয়, তা জানা থাকলে অনেকেই আর দেরি করে খাবেন না। রাতে দেরি করে খেলে উচ্চরক্তচাপ হতে পারে। গবেষকরা বলছেন এ ছাড়া এ…
দুশ্চিন্তা শব্দটা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রায় সবারই কোন না কোন বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা লেগেই থাকে। দুশ্চিন্তা জিনিসটা আমাদের জন্য সত্যিই খারাপ। এই দুশ্চিন্তা যতোটা না মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করে ততোটাই শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করে। অতীতের কোনো ঘটনা নিয়ে আক্ষেপ, ওমনটা না করে এমনটা করলে কেমন হত কিংবা পূর্বের কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে আজও হিসেব কষে যাওয়াকেই এক কথায় অতিচিন্তা কিংবা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। ২৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সি প্রায় ৭৩ শতাংশ মানুষ এই কাজ করে থাকেন। ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সিদের ক্ষেত্রে সেই সংখ্যা কমে আসে ৫২ শতাংশে। ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগানের করা এক গবেষণা অনুযায়ী, মজার ব্যাপার…
বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতায় আক্রান্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা। গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করে সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন। ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা কি? ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে। মনঃচিকিৎসক মুনতাসীর মারুফ বলছেন…
শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। ফলে বায়ুমণ্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এতে করে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফাটতে থাকে। মানবদেহের ৫৫ শতাংশই হলো পানি। এর মধ্যে ত্বক নিজেই ধারণ করে ১০ ভাগ। ত্বক থেকে পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক নির্জীব হয়ে পড়ে। আমাদের ত্বকে থাকে ঘর্ম ও তেলগ্রন্থি, যেখান থেকে অনবরত তেল ও ঘাম বের হয়। এই ঘাম ও তেল মিলে একধরনের আবরণী তৈরি করে, যা ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে। শীতে ত্বকের গ্রন্থি থেকে ঘাম বা তেল কোনোটাই বেশি তৈরি হতে পারে না। তাই এই সময় নিতে হবে বিশেষ যত্ন। এই শীতে চাই বাড়তি যত্ন। ত্বককে সুন্দর তরতাজা…
ত্বকের সুস্থতা শুধু ত্বকের যত্নে নয় প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসের ওপরও নির্ভর করে। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে বাড়িয়ে তোলা ছাড়াও ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে। কিছু খাবার এতোটাই স্বাস্থ্যকর যা ত্বকের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। এসব খাবার বলিরেখা কমিয়ে ত্বক মসৃণ করে। আর শীত মৌসুমে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলাটা বেশি দরকার।কারণ শীতে ত্বক ফ্যাকাশে ও শুষ্ক হয়ে যায়। এমনকি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের পরেও শুষ্ক দেখায়। তবে, এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো ত্বকের শুষ্কতা থেকে দারুণ সমাধান দিতে পারে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার নিয়মিত লেখক ফিটনেস এবং পুষ্টিবিদ ভিপি রোহিত শেলাটকর শীতে ত্বক সুস্থ রাখার সুপারফুডের একটি তালিকা দিয়েছেন। যেগুলো শীতের সব ধরণের সমস্যা থেকে…
শীত আসায় শুরু হয়েছে সর্দি–কাশির প্রকোপ। ওদিকে আছে অমিক্রন। অমিক্রনের একটি অন্যতম উপসর্গ হলো খুসখুসে কাশি, গলায় ব্যথা ও অস্বস্তি। অনেকে এ শুকনা কাশিতে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন। এ সময় জ্বর, কাশি যা–ই হোক, আইসোলেশনে থাকবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে ওষুধ খাবেন না। কাশি কমাতে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। মধু: মধুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য কাশি কমাতে সাহায্য করে। রোজ এক চামচ মধু হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে পান করুন। অথবা লিকার চায়ে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। হলুদ: কাশি নিয়ন্ত্রণে এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে আধা চা চামচ হলুদের গুঁড়া এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে…
বিশ্বের সব দেশেই এ অভিযোগ কমবেশি শোনা যায়। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে লজ্জা আর কুণ্ঠার কারণে চিকিৎসকের পরামর্শ দূরে থাক, আপনজনদের কাছেও মুখ ফুটে প্রকাশ করেন না বেশিরভাগ মানুষ। অথচ চিকিৎসকের পরামর্শ আর জীবনযাত্রায় পরিবর্তনের মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধান সম্ভব। চিকিৎসকের ভাষায় এটি একটি শারীরিক সমস্যা, আর এ সমস্যার একটা আনুষ্ঠানিক নামও আছে। একে বলা হয় নকটারিয়া বা রাতের বেলা বার বার ঘুম থেকে উঠে মূত্রত্যাগ করতে শৌচাগার বা টয়লেট ব্যবহার করা। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল কন্টিনেন্স সোসাইটির তথ্য অনুযায়ী, নকটারিয়ার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, রাতে ঘুম ভেঙে অন্তত দুই বার প্রস্রাব করার জন্য যদি কাউকে উঠতে হয়, তাহলে তিনি…