Author: walid

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা একটি অতি পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্যা। প্রায় সকলেই জীবনে কোনো না কোনো সময় এই সমস্যায় ভুগেছেন। রাতের বেলা এই সমস্যা আরও বেশি কষ্টদায়ক হতে পারে, যার ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং দৈনন্দিন জীবনেও প্রভাব ফেলে। কিছু সাধারণ অথচ কার্যকর রাতের অভ্যাস গড়ে তুলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এই ব্লগ পোস্টে আমরা আলোচনা করব কিভাবে রাতের কিছু অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করা যায়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কি? গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা বলতে পাকস্থলীর অ্যাসিডের অতিরিক্ত উৎপাদনকে বোঝায়। এই অতিরিক্ত অ্যাসিড খাদ্যনালী, পাকস্থলী এবং অন্ত্রের উপরের অংশে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে বুক জ্বালা, পেট ব্যথা, বমি বমি…

Read More

মেনোপজ কী? Menopause হলো নারীর জীবনের এমন একটি সময় যখন তার মাসিক ঋতুস্রাব স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়। যখন একজন নারীর ১২ মাস একটানা মাসিক হয় না, তখন তাকে মেনোপজ হয়েছে বলে ধরা হয়। মেনোপজ, নারীর জীবনের একটি স্বাভাবিক পর্যায়, যা শারীরিক পরিবর্তনের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও গভীর প্রভাব ফেলে। এই সময়ে শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে, বিশেষ করে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মাত্রা কমে যায়, যার ফলে নানা শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে। মেনোপজ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যা কয়েকটি পর্যায়ে বিভক্ত: মেনোপজের শারীরিক লক্ষণ: হট ফ্ল্যাশ: হঠাৎ করে শরীর গরম…

Read More

ইদানিং দৈনিক জীবনযাপনে উচ্চ তাপমাত্রা বিভিন্ন উপায়ে মানুষের মৃত্যুর কারন হতে পারে। যার অন্যতম কারন হল ডিহাইড্রেশন। যদি আপনি ঘাম এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া পানিকে প্রতিস্থাপন করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করেন, তাহলে রক্ত ​​ঘন হতে শুরু করে, এটি জমাট বাঁধার প্রবণতা তৈরি করে, যা হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। উচ্চ তাপমাত্রায় শরীর যেভাবে ঠাণ্ডা থাকেঃ উচ্চ তাপমাত্রায় শরীরকে ঠাণ্ডা করার জন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া রয়েছে। ত্বক গরম হওয়ার সাথে সাথে রক্তের তাপমাত্রাও বেড়ে যায়। এই পরিবর্তনটি হাইপোথ্যালামাস নামক মস্তিষ্কের একটি জায়গা দ্বারা সনাক্ত করা হয়, যা ত্বকের তাপমাত্রা রিসেপ্টর থেকে বার্তা গ্রহণ করে। এটি ত্বকের ক্ষুদ্র…

Read More

মেনোপজ একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রক্রিয়া। মেনোপজ যা নারীদের একটি বয়সের পর পুরোপুরি মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া। পৃথিবীর সকল নারীর জীবনে একটি বয়সে এসে এটি ঘটে কিন্তু বাংলাদেশে শব্দটি নিয়ে সহসা আলোচনা হতে দেখা যায় না। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে আসার ঘটনা ঘটে। মেনোপজে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বকোষ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় নারীদেহে বিভিন্ন প্রজননের হরমোন কমে যায় এবং তার নানানরকমের প্রভাব পড়ে নারীদের শরীরে। Order Medicine Online শরীরের বদলের কারণ কী? নারীদের শরীরে এই পরিবর্তন আসার পেছনে মূল কারণ ইস্ট্রোজেন নামের একটি হরমোন। এই হরমোন নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য চক্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।…

Read More

চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার : আজ আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আলোচনা করতে যাচ্ছি চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির পাঁচটি ব্যবহার। আপনি যদি এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তবে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। বর্তমানে আমাদের মধ্যে অনেক লোক আছে যারা চিকিৎসা ক্ষেত্রে কি ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় সঠিকভাবে জানে না তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব তো চলুন দেখে নেয়া যাক চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার গুলো। চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার বর্তমান সময়ে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা রয়েছে চিকিৎসার জন্য হয়ে উঠছে মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বিশেষ আজ থেকে কয়েক বছর আগে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ভালো কোন…

Read More

বাংলাদেশে ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে স্তন ক্যানসারের অবস্থান দ্বিতীয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারীদেরই স্তন ক্যানসার হয়। তবে পুরুষদের হওয়াও অসম্ভব নয়। প্রাচীন ধারণামতে, নারীস্বাস্থ্য মানেই লজ্জা, শঙ্কা ও ভয়। তাই রোগটি সম্পর্কে প্রথম থেকেই সচেতন থাকলে কমানো যায় ভোগান্তি ও মৃত্যুর হার। এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড আয়োজিত ‘স্তন ক্যানসার সচেতনতায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনলাইন আলোচনায় উঠে আসে এসব মতামত। অনুষ্ঠানটি গত সোমবার সরাসরি প্রচারিত হয় প্রথম আলো ও এসকেএফের ফেসবুক পেজে। অনুষ্ঠানের আলোচক ছিলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মাসুদ করিম এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেডিওথেরাপি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও ক্লিনিক্যাল অনকোলজিস্ট ডা. আলী আসগর চৌধুরী। সঞ্চালনা…

Read More

পিরিয়ড বা মাসিক নারীদের জীবনে একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। প্রত্যেক নারীর সাধারণত মাসে একবার পিরিয়ড হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে যদি ব্যত্যয় ঘটে, তবে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে অনেক অবিবাহিত নারী রয়েছেন । যাদের মাসিক অনিয়মিত; তাদের মাতৃত্বের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এ নারীরা অনেক সময় ইচ্ছে করলেও গর্ভধারণ করতে পারেন না। তাদের বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি বেড়ে যায়। অনিয়মিত পিরিয়ড বা মাসিক/ঋতুস্রাব নারীদের কাছে পরিচিত বিষয়। বিশেষ করে কিশোরীদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। এ নিয়ে কিশোরীরা দুশ্চিন্তায় ভোগেন। নিয়মিত ঋতুচক্র প্রতি মাসে দুই থেকে সাত দিন স্থায়ী থাকে।  অনিয়মিত পিরিয়ড প্রতি ২৮ দিন অন্তর ৪ থেকে ৭ দিন স্থায়ী…

Read More